এ-মাইসিন পাউডার ফর সাসপেনশন ১২৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি.

এ-মাইসিন হলো ইরাইথ্রোমাইসিন সমৃদ্ধ একটি অ্যান্টিবায়োটিক সাসপেনশন, যা এরিস্টোফার্মা লিমিটেড প্রস্তুত করে। প্রতি ৫ মিলিলিটারে ১২৫ মি.গ্রা. শক্তির এই পাউডার ফর সাসপেনশন-এর ইউনিট মূল্য ৳৮৪.৭৫। এটি শ্বাসনালী, ত্বক, কান ও পাকান্ত্রিক সংক্রমণের বিরুদ্ধে কার্যকরীভাবে কাজ করে।

এ-মাইসিন পাউডার ফর সাসপেনশন ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন সংশ্লেষণ বাধা দেয়। খাদ্যের সাথে এর শোষণ পরিবর্তিত হয় এবং ১–৪ ঘন্টার মধ্যে সর্বোচ্চ সিরাম ঘনত্বে পৌঁছায়। ঔষধটি শরীরের বিভিন্ন টিস্যুতে ছড়ায়, প্লাসেন্টা অতিক্রম করে এবং পিত্তের মাধ্যমে নির্গত হয়। বয়স্কদের জন্য ২৫০–৫০০ মি.গ্রা. প্রতি ৬ ঘন্টায় ডোজ প্রযোজ্য, শিশুদের ক্ষেত্রে ওজন অনুযায়ী মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

বমি বমি ভাব বা পেটে অস্বস্তি সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। ওয়ারফেরিন বা ডিগক্সিন ব্যবহারকারীদের সতর্কতা প্রয়োজন। ২৫°C এর নিচে শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন। গর্ভাবস্থায় প্রয়োগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যক, যদিও ভ্রুণের ক্ষতির প্রমাণ নেই।

প্রাপ্তবয়স্ক: ২৫০-৫০০ মিগ্রা ৬ ঘন্টা পরপর। শিশু (২-৮ বছর): ৩০-৫০ মিগ্রা/কেজি/দিন ৪ ভাগে। লিভার রোগে মাত্রা adjustment প্রয়োজন। খাবারের ১ ঘন্টা আগে বা ২ ঘন্টা পরে সাসপেনশন সেব্য। চিকিৎসার মেয়াদ সংক্রমণের ধরন অনুযায়ী ৭-১৪ দিন।

এ-মাইসিন একটি নিরাপদ ঔষধ। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে- বমি বমি ভাব, পেটের অস্বাচ্ছন্দতা এবং এলার্জি বিরল ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় শুধু প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন (বিভাগ বি)। স্তন্যদানকালে শিশুর জন্য ঝুঁকি সম্ভব, তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

লিভার ফাংশন টেস্ট নিয়মিত করুন। দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে মাইকোব্যাক্টেরিয়াল ওভারগ্রোথ সতর্কতা। কিডনি রোগে ডোজ adjustment প্রয়োজন হতে পারে।

বয়স্ক: লিভার ফাংশন কমে গেলে ডোজ কমান। শিশু: বয়স ও ওজন অনুযায়ী সঠিক মাত্রা নিশ্চিত করুন। যকৃতের রোগ: সর্বোচ্চ ১.৫ গ্রাম/দিন।

In case of overdosage, A-Mycin should be discontinued. Overdosage should be handled with the prompt elimination of unabsorbed drug and all other appropriate measures should be instituted. A-Mycin is not removed by peritoneal dialysis or haemodialysis.