কন্টেন্টে যান
এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন - ওষুধের ছবি

এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন ৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি.

জেনেরিক নাম:

ডোসেজ ফর্মস:

ওষুধের শ্রেণী:

প্রস্তুতকারক কোম্পানি:

সংরক্ষণ: ৩০°C তাপমাত্রার নিচে, আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন দাম

প্রতি পিস

৳১৫০

দ্রষ্টব্য: মূল্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ মূল্য জানতে ফার্মেসিতে যোগাযোগ করুন।

এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন এর কাজ কি?

এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃক প্রস্তুত, সোডিয়াম পিকোসালফেট (৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি.) সমৃদ্ধ স্টিমুল্যান্ট ল্যাক্সেটিভ। ৳১৫০.০০ মূল্যের এই ঔষধ পুরাতন কোষ্ঠকাঠিন্য, সার্জারি পূর্ববর্তী অন্ত্র পরিষ্কারে ব্যবহৃত হয়। ওরাল সল্যুশন ফর্মুলেশন শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সুবিধাজনক ডোজ নিশ্চিত করে।

চিকিৎসা নির্দেশিকা অনুযায়ী এবডোল্যাক্স ব্যবহারের ক্ষেত্র:

  • দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য
  • প্রসব পরবর্তী মলাশয় ব্যবস্থাপনা
  • এন্ডোস্কোপি/রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষার প্রস্তুতি

ঔষধটি বৃহদন্ত্রের স্নায়ু উদ্দীপিত করে পানি শোষণ বাড়ায় ও পেরিস্টালসিস ত্বরান্বিত করে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে পেটে ব্যথা, বমিভাব বা হাইপোক্যালেমিয়া দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থার প্রথম три месяца এড়িয়ে চলুন।

সংরক্ষণ: ৩০°C তাপমাত্রার নিচে, আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূ্রে। সোডিয়াম পিকোসালফেট জেনেরিকের অন্যান্য ব্র্যান্ড সম্পর্কে জানতে ফার্মাসিস্টের সাথে পরামর্শ করুন।

মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতি

প্রাপ্তবয়স্ক ও ১০+ শিশু: ৫-১০ মি.লি. (১-২ চামচ) রাতে। ৪-১০ বছর: ২.৫-৫ মি.লি.। ৪ বছরের নিচে: ০.২৫ মি.লি./কেজি। সর্বোচ্চ ডোজ ১০ মি.লি./দিন। ৭ দিনের বেশি ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। ওরাল সল্যুশন সরাসরি বা পানিতে মিশিয়ে নিন।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

অতিসংবেদনশীলতা, মাথা ঘােরা, সাময়িক সংজ্ঞাহীনতা, ভ্যাসােভ্যাগাল প্রতিক্রিয়া, পরিপাকতন্ত্রের জটিলতা, ডায়রিয়া, পেটে ব্যাথা এবং বমি বমি ভাব।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যপান

গর্ভাবস্থায় প্রথম ত্রৈমাসিকে এড়িয়ে চলুন। বাকি সময় সতর্কতাসহ ব্যবহারযোগ্য। বুকের দুধে নিরাপদ। ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস গবেষণায় কোন ঝুঁকি পাওয়া যায়নি।

সতর্কতা ও সতর্কীকরণ

দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে ইলেক্ট্রোলাইট মনিটরিং প্রয়োজন। মদ্যপান নিষিদ্ধ। মৃগী/লিভার রোগে ডোজ কমানো উচিত। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

বিশেষ জনগোষ্ঠীতে ব্যবহার

বৃদ্ধদের মধ্যে ডিহাইড্রেশন ঝুঁকি বেশি। কিডনি রোগে নিরাপদ, তবে ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা করুন। লিভার রোগে ডোজ ৫০% কমিয়ে দিন। শিশুদের বয়সানুযায়ী ডোজ দিন।

অতিরিক্ত মাত্রার প্রভাব

অতি মাত্রায় দীর্ঘদিন ল্যাক্সেটিভ গ্রহন করলে দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, পেটে ব্যাথা, হাইপােক্যালেমিয়া, সেকেন্ডারি হাইপার-অ্যালডােস্টেরােনিজম এবং রেনাল ক্যালকুলি হতে পারে। দীর্ঘদিন ল্যাক্সেটিভ অপব্যবহারের ফলে রেনাল টিউবুলার ড্যামেজ, মেটাবলিক অ্যালকালােসিস এবং সেকেন্ডারি পেশী দুর্বলতা থেকে হাইপােক্যালেমিয়া হতে পারে।

এবডোল্যাক্স ওরাল সল্যুশন নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

⚠️ ডিসক্লেইমার

আমরা মেডেক্সলিতে নির্ভরযোগ্য ও সহজলভ্য স্বাস্থ্য তথ্য প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে মনে রাখবেন, এই তথ্য কেবলমাত্র জ্ঞানের জন্য, কোনোভাবেই চিকিৎসা পরামর্শ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের তথ্য বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, ইন্টারনেট, পাবলিক সোর্স এবং বিশ্বস্ত উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়; সেই কারণে কিছু ভুল বা অসঙ্গতি থাকতে পারে। আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্য কোনো আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন যোগ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আমাদের লক্ষ্য আপনাকে বিশ্বস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করা, ডাক্তারের ভূমিকা পালন করা নয়।

বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওষুধের তালিকা - জেনেরিক নাম, ব্র্যান্ড, ডোজ ফর্ম এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ভিত্তিতে