কন্টেন্টে যান
এবেটিস ট্যাবলেট - ওষুধের ছবি

এবেটিস ট্যাবলেট ২০ মি.গ্রা.

জেনেরিক নাম:

ডোসেজ ফর্মস:

ওষুধের শ্রেণী:

প্রস্তুতকারক কোম্পানি:

সংরক্ষণ: শীতল ও শুষ্ক স্থানে (৩০°সে এর নিচে) সংরক্ষণ করুন। আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

এবেটিস ট্যাবলেট দাম

প্রতি পিস

৳১১

প্রতি স্ট্রিপ

৳১১০

প্রতি প্যাক

৳৫৫০

প্যাক সাইজ

৫ x ১০ ট্যাবলেট

দ্রষ্টব্য: মূল্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ মূল্য জানতে ফার্মেসিতে যোগাযোগ করুন।

এবেটিস ট্যাবলেট এর কাজ কি?

এবেটিস, ওলমেসারটান মেডােক্সোমিল ২০ মি.গ্রা. সমৃদ্ধ একটি ট্যাবলেট, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য এসিআই লিমিটেড এর উৎপাদিত ওষুধ। প্রতি ইউনিট মূল্য ৳১১.০০ সহ সাশ্রয়ী মূল্যের এনজিওটেনসিন-II রিসেপ্টর ব্লকার। AT রিসেপ্টরে অ্যানজিওটেনসিন-II এর প্রভাব বন্ধ করে রক্তনালী সংকোচন রোধ করে।

১০ ট্যাবলেটের স্ট্রিপ (৳১১০.০০) বা ৫০ ট্যাবলেটের প্যাক (৳৫৫০.০০) আকারে প্রাপ্ত এবেটিস দিনে একবার ২০ মি.গ্রা. মাত্রায় সেব্য। ২ সপ্তাহ পর ৪০ মি.গ্রা. এ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ACE ইনহিবিটরের তুলনায় কাশির সম্ভাবনা কম। শুষ্ক, আলোবিহীন স্থানে সংরক্ষণ করুন।

ওষুধটির ফার্মাকোলজি নির্দেশ করে এটি রেনিন-অ্যানজিওটেনসিন সিস্টেমে কার্যকর। সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে মাথাব্যথা, ডায়রিয়া বা সাইনুসাইটিস দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় ব্যবহার নিষিদ্ধ এবং স্তন্যদানকালে সতর্কতা আবশ্যক। কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে।

এবেটিস-এর ১০ মি.গ্রা.৪০ মি.গ্রা. বিকল্প সহজলভ্য। ডাইইউরেটিকসের সাথে ব্যবহারে রক্তচাপ মনিটরিং জরুরি। ওভারডোজ হলে হাইপোটেনশন এড়াতে দ্রুত চিকিৎসা নিন।

মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতি

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রারম্ভিক মাত্রা: দৈনিক ২০ মি.গ্রা.। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না হলে ২ সপ্তাহ পর ৪০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যায়। ট্যাবলেট খাবার সহ বা ছাড়া যেকোন সময় সেবনযােগ্য। কিডনি রোগী (CrCl <৪০ মি.লি./মিনিট) ও বয়স্কদের মাত্রা সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই। চিকিৎসক পর্যবেক্ষণে দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করা হয়।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্রচলিত: পিঠে ব্যথা, ব্রংকাইটিস, ক্রিয়েটিন ফসফোকাইনেজ বৃদ্ধি, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা, হেমাটুরিয়া, হাইপারগ্লাইসেমিয়া, হাইপারট্রাইগ্লিসারাইডেমিয়া, ইনফ্লুয়েনজার মত উপসর্গ, ফ্যারিংজাইটিস, রাইনাইটিস, সাইনুসাইটিস ইত্যাদি।

বিরল: বুকে ব্যথা, পেরিফেরাল ইডিমা, আর্থরাইটিস।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যপান

গর্ভাবস্থায় ‘ডি’ ক্যাটাগরির ওষুধ। দ্বিতীয়/তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ব্যবহারে ভ্রুণের মৃত্যুঝুঁকি। স্তন্যদানকালে ব্যবহার নিরােপিত নয় – শিশুর ক্ষতি এড়াতে বন্ধ করার পরামর্শ।

সতর্কতা ও সতর্কীকরণ

রেনাল আর্টারি স্টেনোসিস, হৃদযন্ত্রের অকার্যকারিতা বা লিভার সিরােসিসে সতর্কতা প্রয়াজন। রক্তে ইলেক্ট্রোলাইট ও ক্রিয়েটিনিন মাত্রা নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করুন। ডিহাইড্রেশন হলে সাময়িকভাবে ওষুধ বন্ধ রাখুন।

বিশেষ জনগোষ্ঠীতে ব্যবহার

শিশুদের জন্য অনুমােদিত নয়। বয়স্কদের মাত্রা সমন্বয় অপ্রয়ােজন। কিডনি রোগে (CrCl <২০ মি.লি./মিনিট) সাবধানে ব্যবহার করুন। লিভার রোগে ডোজ পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।

অতিরিক্ত মাত্রার প্রভাব

লক্ষণ: হাইপােটেনশন, ট্যকিকার্ডিয়া।

চিকিৎসা: যদি বেশিমাত্রায় ওলমেসারটান সেবন করা হয়ে থাকে তাহলে দ্রুততম সময়ে বমি ঘটিয়ে তা বের করতে হবে ।

এবেটিস ট্যাবলেট নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

⚠️ ডিসক্লেইমার

আমরা মেডেক্সলিতে নির্ভরযোগ্য ও সহজলভ্য স্বাস্থ্য তথ্য প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে মনে রাখবেন, এই তথ্য কেবলমাত্র জ্ঞানের জন্য, কোনোভাবেই চিকিৎসা পরামর্শ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের তথ্য বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, ইন্টারনেট, পাবলিক সোর্স এবং বিশ্বস্ত উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়; সেই কারণে কিছু ভুল বা অসঙ্গতি থাকতে পারে। আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্য কোনো আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন যোগ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আমাদের লক্ষ্য আপনাকে বিশ্বস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করা, ডাক্তারের ভূমিকা পালন করা নয়।

Olmesartan Medoxomil জেনেরিকের অন্যান্য ওষুধ

জেনেরিক: Olmesartan Medoxomil
প্রতি পিস: ৳১৮
জেনেরিক: Olmesartan Medoxomil
প্রতি পিস: ৳৭.০০

ACI Limited থেকে আরও ওষুধসমূহ

বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওষুধের তালিকা - জেনেরিক নাম, ব্র্যান্ড, ডোজ ফর্ম এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ভিত্তিতে