কন্টেন্টে যান
এইস্‌ ওরাল সাসপেনশন - ওষুধের ছবি

এইস্‌ ওরাল সাসপেনশন ১২০ মি.গ্রা./৫ মি.লি.

জেনেরিক নাম:

ডোসেজ ফর্মস:

ওষুধের শ্রেণী:

প্রস্তুতকারক কোম্পানি:

সংরক্ষণ: শুষ্ক স্থানে আলো ও তাপ থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।

এইস্‌ ওরাল সাসপেনশন দাম

প্রতি পিস

৳৩৫

দ্রষ্টব্য: মূল্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ মূল্য জানতে ফার্মেসিতে যোগাযোগ করুন।

এইস্‌ ওরাল সাসপেনশন এর কাজ কি?

এইস্‌ সাসপেনশন, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস প্রস্তুতকৃত, প্রতি ৫ মি.লি.-এ ১২০ মি.গ্রা. প্যারাসিটামল সমৃদ্ধ। এই মৌখিক সাসপেনশন শিশুদের জন্য উপযোগী, দাম মাত্র ৳35.00। এটি নন-ওপিয়য়েড ব্যথানাশক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম থাকায় নিরাপদ।

জ্বর, সর্দি-কাশি, মাথাব্যথা, টিকা পরবর্তী ব্যথা ও প্রদাহে কার্যকর। সিএনএস-এ প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সংশ্লেষণ বাধা দিয়ে কাজ করে। COX এনজাইম抑制 এর মাধ্যমে দ্রুত প্রভাব দেখায়। প্রাপ্তবয়স্কদের ৪-৮ চামচ ও শিশুদের বয়সানুপাতে ডোজ নির্ধারিত।

সংরক্ষণ করতে শুষ্ক ও আলোহীন স্থানে রাখুন। এলকোহল বা বারবিচুরেট সহ ব্যবহারে লিভার ক্ষতি risk বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনে বমি, লিভার ফেইলুর হতে পারে; এন-এসিটাইলসিস্টাইন চিকিৎসা প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহারযোগ্য।

এইস্‌ ১২০ মি.গ্রা./৫ মি.লি., প্যারাসিটামল ব্র্যান্ড প্রভৃতি LSI কীওয়ার্ডে সহজে সনাক্তযোগ্য। Ace 80 mg/ml এর তুলনায় শিশুদের জন্য ডোজিং সুবিধাজনক। স্কয়ার ফার্মার গুণমান নিশ্চিতকরণ এই ঔষধকে জনপ্রিয় করেছে।

অন্যান্য প্যারাসিটামল পণ্য বা মৌখিক সাসপেনশন সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন মেডেক্সলি। দ্রুত ও নিরাপদ ব্যথা উপশমে এইস্‌ একটি আস্থাভাজন নাম।

মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতি

সাসপেনশনের ক্ষেত্রে শিশুদের বয়সভেদে ০.৫-৪ চামচ (১২০ মিগ্রা/৫মিলি) দিনে ৩-৪ বার। প্রাপ্তবয়স্করা ৪-৮ চামচ পর্যন্ত নিতে পারেন। কিডনি বা লিভার সমস্যায় ডোজ কমাতে হবে। খাবারের পর সেব্য। ৩-৫ দিনের বেশি ব্যবহার না করাই ভালো। অর্যাল সাসপেনশন সম্পর্কে আরো জানুন।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

রক্তের উপাদানের উপর যৎসামান্য প্রভাব থাকলেও সাধারণত এইস্‌ের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুবই কম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অগ্নাশয়ের প্রদাহ, চামড়ায় ফুসকুড়ি ও অন্যান্য এলার্জি দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যপান

গর্ভাবস্থায় সীমিত মাত্রায় নিরাপদ। স্তন্যদানকালে কম পরিমাণে দুধে নির্গত হয়। চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করুন।

সতর্কতা ও সতর্কীকরণ

লিভার/কিডনি রোগী, অপুষ্টিতে ভোগা রোগীদের বিশেষ নজরদারি প্রয়োজন। দীর্ঘদিন ব্যবহারে লিভার ফাংশন টেস্ট করুন। প্যারাসিটামল যুক্ত অন্যান্য ওষুধ এড়িয়ে চলুন।

বিশেষ জনগোষ্ঠীতে ব্যবহার

বৃদ্ধদের জন্য সাধারণ ডোজ প্রযোজ্য। শিশুদের বয়স ও ওজনানুপাতে ডোজ দিন। লিভার সমস্যায় ডোজ ৫০% কমিয়ে দিন। ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স ৩০mL/মিনিটের নিচে হলে ডোজ ব্যবধান বাড়ান।

অতিরিক্ত মাত্রার প্রভাব

যারা ১০ গ্রাম বা তার বেশি এইস্‌ গ্রহণ করেছেন তাদের যকৃতের ক্ষতি হতে পারে। ৫ গ্রাম বা তার বেশি এইস্‌ গ্রহণ করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে যদি রোগীর নিম্নোক্ত ঝুঁকির কারণ থাকে: রোগী যদি কার্বামাজেপাইন, ফেনোবারবিটোন, ফেনাইটোইন, প্রিমডোন, রিফাম্পিসিন, সেন্ট জনস ওয়ার্ট বা লিভারের এনজাইমগুলিকে প্ররোচিত করে এমন অন্যান্য ওষুধ দিয়ে দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সা করা হয়, বা নিয়মিতভাবে সুপারিশকৃত পরিমাণের চেয়ে বেশি ইথানল সেবন করলে বা গ্লুটাথিয়নের ক্ষয় হতে পারে যেমন খাওয়ার ব্যাধি, সিস্টিক ফাইব্রোসিস, এইচআইভি সংক্রমণ, অনাহার, ক্যাচেক্সিয়া।

লক্ষণ: প্রথম ২৪ ঘন্টার মধ্যে এইস্‌ ওভারডোজের লক্ষণগুলি হল ফ্যাকাশে, বমি বমি ভাব, বমি, ক্ষুধামন্দা এবং পেটে ব্যথা। খাওয়ার ১২ থেকে ৪৮ ঘন্টা পরে লিভারের ক্ষতি স্পষ্ট হতে পারে। গ্লুকোজ বিপাক এবং বিপাকীয় অ্যাসিডোসিসের অস্বাভাবিকতা ঘটতে পারে। গুরুতর বিষক্রিয়ায়, হেপাটিক ফেইলর এনসেফালোপ্যাথি, রক্তক্ষরণ, হাইপোগ্লাইসেমিয়া, সেরিব্রাল শোথ এবং মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হতে পারে। তীব্র টিউবুলার নেক্রোসিসের সাথে তীব্র রেনাল ফেইলর, কটি ব্যথা, হেমাটুরিয়া এবং প্রোটিনুরিয়া দ্বারা জোরালোভাবে প্রস্তাবিত, এমনকি গুরুতর লিভারের ক্ষতির অনুপস্থিতিতেও বিকাশ হতে পারে। কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস এবং প্যানক্রিয়াটাইটিস রিপোর্ট করা হয়েছে। এইস্‌ ওভারডোজের ব্যবস্থাপনায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা অপরিহার্য। সক্রিয় কাঠকয়লা দিয়ে চিকিত্সা বিবেচনা করা উচিত যদি ১ ঘন্টার মধ্যে ওভারডোজ নেওয়া হয়। প্লাজমা এইস্‌ের ঘনত্ব পরিমাপ করা উচিত ৪ ঘন্টা বা তার পরে খাওয়ার পরে (আগের ঘনত্ব অবিশ্বস্ত ছিল)। এইস্‌ গ্রহণের ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত N-acetylcysteine দিয়ে চিকিত্সা ব্যবহার করা যেতে পারে। যাইহোক, সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ৪ ঘন্টা পরে খাওয়ার পরে পাওয়া যায়। এই সময়ের পরে প্রতিষেধকের কার্যকারিতা দ্রুত হ্রাস পায়। প্রয়োজনে রোগীকে নির্ধারিত ডোজ সময়সূচীর সাথে সঙ্গতি রেখে শিরায় এন-এসিটাইলসিস্টাইন দেওয়া উচিত। যদি বমি সমস্যা না হয় তবে দুর্গম এলাকায়, হাসপাতালের বাইরে মৌখিক মেথিওনিন একটি উপযুক্ত বিকল্প হতে পারে। ইনজেশনের ২৪ ঘন্টার পরে গুরুতর হেপাটিক ডিসফাংশন সহ রোগীদের পরিচালনার বিষয়ে NPIS বা লিভার ইউনিটের সাথে আলোচনা করা উচিত।

এইস্‌ ওরাল সাসপেনশন নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

⚠️ ডিসক্লেইমার

আমরা মেডেক্সলিতে নির্ভরযোগ্য ও সহজলভ্য স্বাস্থ্য তথ্য প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে মনে রাখবেন, এই তথ্য কেবলমাত্র জ্ঞানের জন্য, কোনোভাবেই চিকিৎসা পরামর্শ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের তথ্য বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, ইন্টারনেট, পাবলিক সোর্স এবং বিশ্বস্ত উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়; সেই কারণে কিছু ভুল বা অসঙ্গতি থাকতে পারে। আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্য কোনো আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন যোগ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আমাদের লক্ষ্য আপনাকে বিশ্বস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করা, ডাক্তারের ভূমিকা পালন করা নয়।

Paracetamol জেনেরিকের অন্যান্য ওষুধ

Square Pharmaceuticals PLC থেকে আরও ওষুধসমূহ

বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওষুধের তালিকা - জেনেরিক নাম, ব্র্যান্ড, ডোজ ফর্ম এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ভিত্তিতে