এইস্ প্লাস ট্যাবলেট ৫০০ মি.গ্রা.+৬৫ মি.গ্রা.

এইস্‌ প্লাস ট্যাবলেট প্যারাসিটামল ৫০০ মি.গ্রা. ও ক্যাফেইন ৬৫ মি.গ্রা. সমন্বয়ে তৈরি, যা জ্বর ও ব্যথা উপশমে কার্যকর। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস প্রস্তুতকৃত এই ঔষধের ইউনিট মূল্য ৳২.৫১ এবং স্ট্রিপ মূল্য ৳২৫.১০। প্যাক সাইজ ২০×১০ ট্যাবলেটে ৳৫০২.০০।

প্যারাসিটামল ব্যথা সংকেত বাধা দেয়, আর ক্যাফেইন শোষণ ও ব্যথাসহনশীলতা বাড়ায়। প্রাপ্তবয়স্ক ও ১২+ বয়সীদের জন্য প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৮টি ট্যাবলেট সেব্য। ঔষধটি শুষ্ক, আলোছায়াযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করুন।

প্রধান নির্দেশনা:

• মাইগ্রেন
• দাঁতব্যথা
• ঋতুস্রাবজনিত যন্ত্রণা
• কণ্ঠনালীর প্রদাহ

। এটি নন-অপিওয়েড ব্যথানাশক শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। কদাচিৎ ত্বকে র্যাশ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ট্যাবলেট ডোজ ফর্ম হিসাবে ব্যবহারে সুবিধাজনক। গর্ভাবস্থায় সেবন前 চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যক। অতিরিক্ত মাত্রায় পেটব্যথা, বমি বা লিভার ক্ষতি হতে পারে।

প্রাপ্তবয়স্ক ও ১২+ বছর: ১-২ ট্যাবলেট প্রতি ৪-৬ ঘণ্টায় (সর্বোচ্চ ৮ ট্যাবলেট/দিন)। ১২ বছরের কম শিশু: নিষিদ্ধ। কিডনি/যকৃতের রোগীদের ক্ষেত্রে মাত্রা কমানো প্রয়োজন। খাবারের পর বা খালি পেটে সেবনযোগ্য। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ১০ দিনের বেশি ব্যবহার না করা উত্তম।

অনুমোদিত মাত্রায় এটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত। তবে কদাচিৎ ত্বকের সংক্রমণ যেমন, আর্টিক্যারিয়া দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় (বি শ্রেণী): স্বল্পমেয়াদে নিরাপদ, তবে ক্যাফেইন ২০০ মিগ্রা/দিনের বেশি এড়ানো উচিত। স্তন্যদানকালে: প্যারাসিটামল নিরাপদ, কিন্তু ক্যাফেইন ব্রেস্টমিল্কে যায় (১% মাত্রায়)।

ট্যাবলেট ভাঙ্গা বা চিবানো নিষেধ। দীর্ঘদিন ব্যবহারে লিভার ফাংশন টেস্ট করুন। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ক্যাফেইন রক্তে গ্লুকোজ বৃদ্ধি করতে পারে। ৬৫+ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে প্রাথমিক মাত্রা অর্ধেক করুন।

শিশু (১২-১৮ বছর): সর্বোচ্চ ৪ ট্যাবলেট/দিন। বয়স্ক: ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩০ হলে ডোজ ৫০% কমান। লিভার রোগ: প্রতিদিন ৩ গ্রামের বেশি প্যারাসিটামল নিষেধ। কিডনি রোগ: ডোজ ব্যবধান ৮ ঘণ্টায় বাড়ান।

Symptoms of Paracetamol overdose in the first 24 hours are pallor, nausea, vomiting, anorexia and abdominal pain. Liver damage may become apparent 12 to 40 hours after ingestion. Abnormalities of glucose metabolism and metabolic acidosis may occur.