এসিডোন-জেড চিউয়েবল ট্যাবলেট ২৫০ মি.গ্রা.+৪০০ মি.গ্রা.

এসিডোন-জেড চিউঅ্যাবল ট্যাবলেট হল জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড প্রস্তুতকৃত একটি অ্যান্টাসিড, যাতে রয়েছে এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড (২৫০ মিগ্রা) ও ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড (৪০০ মিগ্রা)। এই চিউঅ্যাবল ট্যাবলেট অম্লাধিক্য, বুকজ্বালা ও গ্যাস্ট্রিকের লক্ষণ দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করে, মাত্র ৳০.৫৩ প্রতি ইউনিট মূল্যে।

পেপটিক আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস এবং বদহজমে ব্যবহৃত এই ঔষধ পাকস্থলীর অম্ল নিরোধক হিসাবে কাজ করে। দ্বৈত কার্যকারিতার ফর্মুলা কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া ছাড়াই টেকসই ফল দেয় – যা একক উপাদানের অ্যান্টাসিডে সাধারণ সমস্যা।

২০x১০ ট্যাবলেটের প্যাক (৳১০৬) সহজলভ্য। ৩০°C তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ আবশ্যক। আজিথ্রোমাইসিন বা সিপ্রোফ্লোক্সাসিনের সাথে ব্যবহার এড়ান। গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে ব্যবহার前 চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এ্যালুমিনাম ও ম্যাগনেসিয়াম যৌগ সমৃদ্ধ এই ট্যাবলেট পাকস্থলীর মিউকোসা রক্ষা করে আলসার নিরাময়ে সহায়ক। চিবিয়ে খাওয়ার সুবিধা বয়স্ক ও গিলতে অসুবিধাযুক্ত রোগীদের জন্য আদর্শ।

দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। মাত্রানুযায়ী সেবন করুন: খাবারের ১-৩ ঘণ্টা পর ও রাতে ১-২ ট্যাবলেট। GMP মান নিশ্চিতকারী জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালসের এই প্রোডাক্ট অম্লজনিত সমস্যায় আস্থার সঙ্গী।

প্রস্তাবিত ডোজ: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ১-২টি ট্যাবলেট চিবিয়ে বা চূর্ণ করে খাওয়ার ১-৩ ঘণ্টা পর ও রাতে খাওয়ার পর। সর্বোচ্চ দৈনিক ডোজ: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। ব্যবধান: অন্যান্য ওষুধের সাথে অন্তত ২ ঘণ্টা ব্যবধান রাখুন।

দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে এলকালইউরিয়া এবং নেফ্রোলিথিয়াসিস হতে পারে।

গর্ভাবস্থার প্রথম ত্রৈমাসিকে এড়িয়ে চলুন। স্তন্যদানকালে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কিডনি রোগী, বয়স্ক ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে ইলেক্ট্রোলাইট পরীক্ষা করুন। অ্যান্টাসিড জাতীয় অন্যান্য ওষুধের সাথে মিলিয়ে ব্যবহার করবেন না।

কিডনি রোগে ম্যাগনেসিয়াম সিরাম লেভেল মনিটর করুন। বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে ডোজ সামঞ্জস্য প্রয়োজন হতে পারে।