এসেপ এক্সট্রা ট্যাবলেট ৫০০ মিলিগ্রাম + ৬৫ মিলিগ্রাম

এসেপ এক্সট্রা ট্যাবলেট হল প্যারাসিটামল + ক্যাফেইন (৫০০ mg + ৬৫ mg) সমন্বিত একটি ব্যথানাশক ঔষধ। জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড প্রস্তুতকৃত এই ট্যাবলেট জ্বর, মাইগ্রেন ও বাতের ব্যথা উপশমে কার্যকর। প্রতি ট্যাবলেটের দাম মাত্র ৳১.৫০।

এটি দাঁতব্যথা, পিঠব্যথা, সর্দিজ্বর ও ঋতুস্রাবের যন্ত্রণায় ব্যবহৃত হয়। ক্যাফেইন প্যারাসিটামলের শোষণ বাড়িয়ে ব্যথা নিরাময় ত্বরান্বিত করে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ডোজ: ৪-৬ ঘণ্টা পরপর ১-২ ট্যাবলেট (দৈনিক সর্বোচ্চ ৮টি)। ১২ বছরের নিচে ব্যবহার নিষিদ্ধ।

প্রতি স্ট্রিপে ১০ ট্যাবলেটের মূল্য ৳১৫.০০, ২০ স্ট্রিপে ৳৩০০.০০। আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ত্বকে চুলকানি দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গর্ভাবস্থায় সেবন前 চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যক।

প্রাসঙ্গিক 키ওয়ার্ড: এসেপ এক্সট্রা ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, এসেপ এক্সট্রা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। এলকোহল বা লিভার-প্রভাবিত ঔষধের সাথে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। বিকল্প হিসেবে অন্যান্য প্যারাসিটামল কম্বিনেশন বিবেচনা করুন।

প্রাপ্তবয়স্ক ও ১২+ বছর: ১-২ ট্যাবলেট ৪-৬ ঘন্টা পরপর (সর্বোচ্চ ৮ ট্যাবলেট/২৪ ঘণ্টা)। কিডনি/লিভার রোগে ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন। খাবারের পর পানি সহযোগে সেব্য। ৩ দিনের বেশি ব্যবহারে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অনুমোদিত মাত্রায় এটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত। তবে কদাচিৎ ত্বকের সংক্রমণ যেমন, আর্টিক্যারিয়া দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় স্বল্পমেয়াদী ব্যবহার নিরাপদ, কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ বাধ্যতামূলক। স্তন্যদানকালে ক্ষুদ্র পরিমাণে দুধে যেতে পারে।

অন্যান্য প্যারাসিটামলযুক্ত ওষুধ এড়িয়ে চলুন। দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগে সিরাম ক্রিয়েটিনিন মনিটরিং প্রয়োজন। দিনে ৩ কাপের বেশি কফি না খাওয়া ভালো।

বৃদ্ধরা: কম ডোজ শুরু করুন। লিভার/কিডনি রোগ: ডোজ ব্যবধান ৮ ঘন্টা। শিশু (১২-): ব্যবহার নিষিদ্ধ।

Symptoms of Paracetamol overdose in the first 24 hours are pallor, nausea, vomiting, anorexia and abdominal pain. Liver damage may become apparent 12 to 40 hours after ingestion. Abnormalities of glucose metabolism and metabolic acidosis may occur.