এসিটা-পিডি পিডিয়াট্রিক ড্রপস ৮০ মিলিগ্রাম/মিলিলিটার

এসিটা-পিডি পেডিয়াট্রিক ড্রপস হল শিশুদের ব্যথা ও জ্বর ব্যবস্থাপনার জন্য বায়োফার্মা লিমিটেড-এর একটি নির্ভরযোগ্য প্যারাসিটামল ফর্মুলেশন। ৮০ মিগ্রা/মিলি শক্তির এই ওরাল সাসপেনশন দ্রুত স্বস্তি প্রদান করে এবং শিশুদের জন্য নিরাপদ।

৳৩০.০০ মূল্যের এই ঔষধ টিকা পরবর্তী ব্যথা, দাঁত ওঠার যন্ত্রণা, এবং প্রদাহজনিত সমস্যায় কার্যকর। পেডিয়াট্রিক ড্রপস ফর্মুলেশন ৩ মাস বয়সী শিশুদের জন্য সঠিক ডোজ নিশ্চিত করে।

প্রধান চিকিৎসাগত সুবিধা:

• সিএনএস-এ COX এনজাইম 억 inhibitor মাধ্যমে ব্যথা নিয়ন্ত্রণ
• হাইপোথ্যালামিক প্রভাব 통해 জ্বর হ্রাস
• এনএসএআইডি-এর তুলনায় পাকস্থলীর জ্বালাপোড়া কম

বয়সভিত্তিক ডোজ:

• ৩ মাসের নিচে: ০.৫ মিলি (৪০ মিগ্রা) দিনে ৪ বার
• ৪-১১ মাস: ১ মিলি (৮০ মিগ্রা) দিনে ৪ বার
• ১-২ বছর: ১.৫ মিলি (১২০ মিগ্রা) দিনে ৪ বার

বারবিচুরেট বা অ্যালকোহলের সাথে ব্যবহার এড়াতে হবে। প্যারাসিটামল ভিত্তিক এই ড্রপস আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে সংরক্ষণ করলে সর্বোচ্চ স্থিতিশীলতা বজায় থাকে।

ডোজ: ৩ মাস পর্যন্ত শিশু: ০.৫ মিলি (৪০ মিগ্রা), দিনে ৪ বার। ৪-১১ মাস: ১ মিলি (৮০ মিগ্রা), দিনে ৪ বার। ১-২ বছর: ১.৫ মিলি (১২০ মিগ্রা), দিনে ৪ বার। কিডনি/লিভার রোগে ডোজ কমাতে হবে। খাবারের পর বা খালি পেটে সেবন করা যায়। সর্বোচ্চ চিকিৎসা মেয়াদ ১০ দিন।

রক্তের উপাদানের উপর যৎসামান্য প্রভাব থাকলেও সাধারণত প্যারাসিটামলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুবই কম। কিছু কিছু ক্ষেত্রে অগ্নাশয়ের প্রদাহ, চামড়ায় ফুসকুড়ি ও অন্যান্য এলার্জি দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থায় নিরাপদ (বি শ্রেণী), তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করুন। স্তন্যদানকালে ক্ষতিকর প্রভাব নেই, কিন্তু মাত্রা নিয়ন্ত্রণ আবশ্যক।

লিভার/কিডনি রোগী, অপুষ্টিজনিত রোগী ও অ্যালকোহল সেবনকারীদের নিয়মিত লিভার ফাংশন টেস্ট প্রয়োজন। অন্য কোনো প্যারাসিটামল প্রোডাক্ট একসাথে ব্যবহার নিষেধ।

শিশু: ৩ মাসের কম বয়সে চিকিৎসকীয় তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করুন। বয়স্ক: স্বাভাবিক ডোজ প্রযোজ্য। লিভার রোগ: ডোজ ৫০% কমান। কিডনি রোগ: ডোজ ব্যবধান বাড়ান।

যারা ১০ গ্রাম বা তার বেশি প্যারাসিটামল গ্রহণ করেছেন তাদের যকৃতের ক্ষতি হতে পারে। ৫ গ্রাম বা তার বেশি প্যারাসিটামল গ্রহণ করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে যদি রোগীর নিম্নোক্ত ঝুঁকির কারণ থাকে: রোগী যদি কার্বামাজেপাইন, ফেনোবারবিটোন, ফেনাইটোইন, প্রিমডোন, রিফাম্পিসিন, সেন্ট জনস ওয়ার্ট বা লিভারের এনজাইমগুলিকে প্ররোচিত করে এমন অন্যান্য ওষুধ দিয়ে দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সা করা হয়, বা নিয়মিতভাবে সুপারিশকৃত পরিমাণের চেয়ে বেশি ইথানল সেবন করলে বা গ্লুটাথিয়নের ক্ষয় হতে পারে যেমন খাওয়ার ব্যাধি, সিস্টিক ফাইব্রোসিস, এইচআইভি সংক্রমণ, অনাহার, ক্যাচেক্সিয়া।

লক্ষণ: প্রথম ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্যারাসিটামল ওভারডোজের লক্ষণগুলি হল ফ্যাকাশে, বমি বমি ভাব, বমি, ক্ষুধামন্দা এবং পেটে ব্যথা। খাওয়ার ১২ থেকে ৪৮ ঘন্টা পরে লিভারের ক্ষতি স্পষ্ট হতে পারে। গ্লুকোজ বিপাক এবং বিপাকীয় অ্যাসিডোসিসের অস্বাভাবিকতা ঘটতে পারে। গুরুতর বিষক্রিয়ায়, হেপাটিক ফেইলর এনসেফালোপ্যাথি, রক্তক্ষরণ, হাইপোগ্লাইসেমিয়া, সেরিব্রাল শোথ এবং মৃত্যুর দিকে অগ্রসর হতে পারে। তীব্র টিউবুলার নেক্রোসিসের সাথে তীব্র রেনাল ফেইলর, কটি ব্যথা, হেমাটুরিয়া এবং প্রোটিনুরিয়া দ্বারা জোরালোভাবে প্রস্তাবিত, এমনকি গুরুতর লিভারের ক্ষতির অনুপস্থিতিতেও বিকাশ হতে পারে। কার্ডিয়াক অ্যারিথমিয়াস এবং প্যানক্রিয়াটাইটিস রিপোর্ট করা হয়েছে। প্যারাসিটামল ওভারডোজের ব্যবস্থাপনায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসা অপরিহার্য। সক্রিয় কাঠকয়লা দিয়ে চিকিত্সা বিবেচনা করা উচিত যদি ১ ঘন্টার মধ্যে ওভারডোজ নেওয়া হয়। প্লাজমা প্যারাসিটামলের ঘনত্ব পরিমাপ করা উচিত ৪ ঘন্টা বা তার পরে খাওয়ার পরে (আগের ঘনত্ব অবিশ্বস্ত ছিল)। প্যারাসিটামল গ্রহণের ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত N-acetylcysteine দিয়ে চিকিত্সা ব্যবহার করা যেতে পারে। যাইহোক, সর্বোচ্চ প্রতিরক্ষামূলক প্রভাব ৪ ঘন্টা পরে খাওয়ার পরে পাওয়া যায়। এই সময়ের পরে প্রতিষেধকের কার্যকারিতা দ্রুত হ্রাস পায়। প্রয়োজনে রোগীকে নির্ধারিত ডোজ সময়সূচীর সাথে সঙ্গতি রেখে শিরায় এন-এসিটাইলসিস্টাইন দেওয়া উচিত। যদি বমি সমস্যা না হয় তবে দুর্গম এলাকায়, হাসপাতালের বাইরে মৌখিক মেথিওনিন একটি উপযুক্ত বিকল্প হতে পারে। ইনজেশনের ২৪ ঘন্টার পরে গুরুতর হেপাটিক ডিসফাংশন সহ রোগীদের পরিচালনার বিষয়ে NPIS বা লিভার ইউনিটের সাথে আলোচনা করা উচিত।