এসিটা-টি ট্যাবলেট ৩২৫ মি.গ্রা. + ৩৭.৫ মি.গ্রা.

Aceta-T ট্যাবলেট হল প্যারাসিটামল (৩২৫ মি.গ্রা.) এবং ট্রামাডল হাইড্রোক্লোরাইড (৩৭.৫ মি.গ্রা.) এর সমন্বয়ে তৈরি একটি প্রেসক্রিপশন ওষুধ। বায়োফার্মা লিমিটেড প্রস্তুতকৃত এই ট্যাবলেট প্রতি ইউনিট মাত্র ৳৮.০০ দামে মধ্যম থেকে তীব্র ব্যথা নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়।

প্রধানত ৫ দিন以内的 তীব্র ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। প্যারাসিটামল সিএনএস-এ প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন সংশ্লেষণ বাধা দেয়, অন্যদিকে ট্রামাডল অপিয়ড রিসেপ্টর এবং মনোঅ্যামাইন পুনঃগ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করে। এই যুগ্ম প্রভাব单一 উপাদান ওষুধের তুলনায় বেশি কার্যকর।

ডোজ নির্দেশনা:

• মধ্যম ব্যথায়: ৪-৬ ঘণ্টা পরপর ১-২ ট্যাবলেট
• সর্বোচ্চ ৮ ট্যাবলেট/দিন

তীব্র ক্ষেত্রে ২ ট্যাবলেট দিয়ে শুরু করুন। দীর্ঘায়িত ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। প্যারাসিটামল + ট্রামাডল কম্বিনেশনে আসক্তি ঝুঁকি থাকায় সতর্কতা প্রয়োজন।

সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার মধ্যে ঝিমুনি (৩০% ব্যবহারকারী), পেটব্যথা, মুখ শুষ্কতা অন্তর্ভুক্ত। শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দিলে即刻 চিকিৎসা নিন। গর্ভবতী (ক্যাটাগরি-সি) ও স্তন্যদানকারী মায়েদের এড়ানো উচিত।

১০ ট্যাবলেটের স্ট্রিপ (৳৮০.০০) বা ৩০ টির প্যাক (৳২৪০.০০) পাওয়া যায়। ৩০°C এর নিচে সংরক্ষণ করুন। যকৃতের রোগীদের ডোজ সামঞ্জস্য প্রয়োজন। অন্যান্য ট্যাবলেট ওষুধ সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন।

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য: ১-২ ট্যাবলেট প্রতি ৪-৬ ঘণ্টায় (দৈনিক সর্বোচ্চ ৮ ট্যাবলেট)। বৃক্কীয় রোগে ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৩০ mL/min হলে ১২ ঘণ্টা অন্তর ১ ট্যাবলেট। খাবারের সাথে বা ছাড়া সেব্য। ৫ দিনের বেশি ব্যবহার এড়াতে হবে।

এই ওষুধ সেবনে নিম্নলিখিত পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে: এসথেনিয়া, অবসন্নতা, হটফ্লাস, ঝিমুনি, মাথাব্যথা, কাপুনি, পেটব্যাথা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, পেট ফাঁপা, মুখগহ্বরের শুষ্কতা, বমি, এনােরেক্সিয়া, উৎকন্ঠা, দ্বিধা, ইউফোরিয়া, নির্ঘুমতা, বিচলতা, সােমনােলেন্স, প্রুরাইটাস, র‍্যাশ, অতিরিক্ত ঘাম ইত্যাদি।

গর্ভাবস্থা ক্যাটাগরি-সি। শুধু অত্যাবশ্যক ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন। স্তন্যদানকালে নিষিদ্ধ – ট্রামাডল দুধে নিঃসৃত হয়।

গাড়ি চালানো এড়াবেন। অন্যান্য ব্যথানাশকের সাথে ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করুন। লিভার ফাংশন মনিটরিং আবশ্যক। মদ্যপান সম্পূর্ণ নিষেধ।

শিশু: ১২ বছরের নিচে নিরাপদ নয়। বয়স্ক: মাত্রা কমানো প্রয়োজন। কিডনি রোগ: ডোজ ব্যবধান দ্বিগুণ করুন। লিভার রোগ: সম্পূর্ণ নিষেধ।