এসিক্যাল-এমএক্স এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট

এসিক্যাল-এমএক্স এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট (এসিআই লিমিটেড প্রস্তুত) ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি৩ ও মাল্টিমিনারেলের সমন্বয়ে হাড়ের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে। প্রতি ট্যাবলেটের দাম ৳২০.০০ (১০ ট্যাবলেটের স্ট্রিপ ৳২০০)। অস্টিওপোরোসিস, গর্ভাবস্থায় পুষ্টি সংকট এবং হাড়ের উন্নয়নে ব্যবহৃত হয়।

এই ক্যালসিয়াম + ভিটামিন ডি৩ + মাল্টিমিনারেল যুগ্ম প্রস্তুতি হৃদযন্ত্র, পেশী ও স্নায়ুর কার্যকারিতা সমর্থন করে। ভিটামিন ডি৩ ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়ায়, অন্যদিকে ম্যাগনেসিয়াম, জিংক ও বোরন হাড় মজবুত করে। আলো ও তাপ থেকে দূরে শুষ্ক স্থানে রাখুন।

মাত্রা: প্রতিদিন ১ ট্যাবলেট সকাল ও সন্ধ্যায় খাবারের পর সেব্য। টেট্রাসাইক্লিন বা ডিগক্সিনের সাথে ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। বমিভাব বা পেটে ব্যথা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট হিসাবে এসিক্যাল-এমএক্স দ্রুত শোষণ ও কার্যকারিতা নিশ্চিত করে। এসিআই লিমিটেডের গুণগত মান এটিকে বাংলাদেশে জনপ্রিয় করে তুলেছে। মেডেক্সলিতে অন্যান্য বিকল্প ও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।

ডোজ: প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ১ ট্যাবলেট দিনে দুইবার। এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট এক গ্লাস পানিতে গুলে খাবারের পর সেব্য। কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ডোজ সমন্বয় প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ১২ সপ্তাহের বেশি ব্যবহার না করা উত্তম।

এটি সাধারণত সুসহনীয়। বমিবমি ভাব বা বমি, পাকস্থলীর মোচড়ানো, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, তৃষ্ণা বৃদ্ধি পাওয়া অথবা যদি মূত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তবে চিকিৎসককে জানাতে হবে। মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট-এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুব একটা দেখা যায়না।

গর্ভাবস্থা: চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ১০০০-১৩০০ মিগ্রা/দিন পর্যন্ত নিরাপদ। স্তন্যদান: দুগ্ধের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম নিঃসৃত হয়। অত্যধিক মাত্রা এড়িয়ে চলুন।

সতর্কতা: দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে রক্ত ও মূত্র পরীক্ষা আবশ্যক। এসিআই লিমিটেড-এর এই প্রোডাক্টটি হৃদরোগীদের ক্ষেত্রে সাবধানে ব্যবহার করুন।

বয়স্ক: কিডনি ফাংশন পরীক্ষার পর ডোজ নির্ধারণ করুন। শিশু: ১২ বছরের কম বয়সীদের জন্য প্রযোজ্য নয়। যকৃত বা কিডনি রোগে ডোজ কমানো প্রয়োজন।

মাত্রাধিক্যতার লক্ষণগুলো হচ্ছে বমিবমি ভাব বা বমি, তীব্র তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া, ধাতব স্বাদ, পাকস্থলীর মোচড়ানো, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা এবং কোষ্টকাঠিন্য।