কন্টেন্টে যান
একোরেক্স সিরাপ - ওষুধের ছবি

একোরেক্স সিরাপ ১৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি.

জেনেরিক নাম:

ডোসেজ ফর্মস:

ওষুধের শ্রেণী:

প্রস্তুতকারক কোম্পানি:

সংরক্ষণ: সরাসরি আলো থেকে দূরে রাখুন, শুষ্ক স্থানে ৩০°সে. এর নিচে তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন এবং শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন

একোরেক্স সিরাপ দাম

প্রতি পিস

৳৪৬

দ্রষ্টব্য: মূল্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ মূল্য জানতে ফার্মেসিতে যোগাযোগ করুন।

একোরেক্স সিরাপ এর কাজ কি?

একোরেক্স সিরাপ হল এমব্রোক্সল হাইড্রোক্লোরাইড (১৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি.) সমৃদ্ধ একটি মিউকোলাইটিক এক্সপেক্টোরেন্ট, যা এপেক্স ফার্মা লিমিটেড প্রস্তুত করে। ৳46.00 মূল্যের এই সিরাপ ব্রঙ্কাইটিস, এ্যাজমা এবং নিউমোনিয়ায় শ্লেষ্মা কমাতে ও শ্বাসনালী পরিষ্কারে সহায়ক।

শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্রনিক কাশিতে এই সিরাপ অত্যন্ত কার্যকর। এটি শ্লেষ্মাকে তরল করে, প্রদাহ হ্রাস করে এবং ফুসফুসের সারফেকটেন্ট উৎপাদন বাড়ায়। ব্রোমহেক্সিনের তুলনায় দ্রুত কাজ করে বলে গবেষণায় প্রমাণিত।

প্রধান ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে একিউট/ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, ল্যারিনজাইটিস, সাইনুসাইটিস ও এ্যাজমাটিক ব্রঙ্কাইটিস। বয়সভিত্তিক মাত্রা: ২-৫ বছর ২.৫ মিলি দিনে ২ বার, ৫-১০ বছর ৫ মিলি, প্রাপ্তবয়স্কদের ১০ মিলি দিনে ৩ বার। কফ নিঃসারক ওষুধ (যেমন কোডেইন) একসাথে এড়িয়ে চলুন।

৩০°C এর নিচে, আলো থেকে দূরে সংরক্ষণ করুন। পাকস্থলীর অস্বস্তি বা অ্যালার্জি দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। গর্ভাবস্থায় প্রথম ত্রৈমাসিকে ব্যবহার না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এমব্রোক্সল হাইড্রোক্লোরাইডের বিকল্প সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন।

মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতি

বয়সভেদে মাত্রা:
২-৫ বছর: ২.৫ মিলি দিনে ২ বার
৫-১০ বছর: ৫ মিলি দিনে ২ বার
প্রাপ্তবয়স্ক: ১০ মিলি দিনে ৩ বার
খাবারের পর সেব্য। যকৃত/বৃক্ক রোগে ডোজ সামঞ্জস্য প্রয়োজন। চিকিৎসার মেয়াদ রোগের তীব্রতা অনুযায়ী ৭-১৪ দিন।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিপাকতন্ত্রে বিভিন্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমন পাকস্থলীর প্রদাহ ও ভার ভার ভাব দেখা দিতে পারে। কদাচিৎ এলার্জি, যেমন- চুলকানি, এনজিওনিউরোটিক ইডেমা হতে পারে ।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যপান

গর্ভাবস্থা: প্রথম ৩ মাস এড়িয়ে চলুন, পরবর্তীতে শুধু প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ব্যবহার করুন। স্তন্যদান: দুগ্ধের মাধ্যমে নিঃসরণ অজানা, তাই ব্যবহার না করা ভালো।

সতর্কতা ও সতর্কীকরণ

গ্যাস্ট্রিক আলসার, মৃগী রোগ, যকৃত/বৃক্কের অসুখে সতর্কতা অবলম্বন করুন। দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারে রেনাল ফাংশন মনিটরিং প্রয়োজন। ডায়াবেটিস রোগীদের চিনিযুক্ত সিরাপ সেবনে সতর্ক হোন।

বিশেষ জনগোষ্ঠীতে ব্যবহার

বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে ডোজ কমিয়ে শুরু করুন। শিশুদের বয়সানুযায়ী ডোজ সঠিকভাবে মাপুন। যকৃত/বৃক্ক অক্ষমতায় ডোজ ব্যবধান ১২-২৪ ঘণ্টায় বাড়ান। গর্ভাবস্থায় শুধু জরুরি অবস্থায় ব্যবহার করুন।

একোরেক্স সিরাপ নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

⚠️ ডিসক্লেইমার

আমরা মেডেক্সলিতে নির্ভরযোগ্য ও সহজলভ্য স্বাস্থ্য তথ্য প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে মনে রাখবেন, এই তথ্য কেবলমাত্র জ্ঞানের জন্য, কোনোভাবেই চিকিৎসা পরামর্শ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের তথ্য বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি, ইন্টারনেট, পাবলিক সোর্স এবং বিশ্বস্ত উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়; সেই কারণে কিছু ভুল বা অসঙ্গতি থাকতে পারে। আমাদের ওয়েবসাইটের তথ্য কোনো আইনি প্রমাণ হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয়। ব্যক্তিগত চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন যোগ্য ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আমাদের লক্ষ্য আপনাকে বিশ্বস্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করা, ডাক্তারের ভূমিকা পালন করা নয়।

Ambroxol Hydrochloride জেনেরিকের অন্যান্য ওষুধ

একই জেনেরিক সহ অন্য কোন ওষুধ পাওয়া যায়নি।

বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবহৃত ওষুধের তালিকা - জেনেরিক নাম, ব্র্যান্ড, ডোজ ফর্ম এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির ভিত্তিতে